স্বর্ণা দাস
সন্ধ্যার অক্ষরেরা বিস্তীর্ণ রিড, মাখিয়ে তোলা ছটাক আলাদিন ও বোহেমিয়ান বিন্যাস চুষে মূর্ছনার পদচিহ্ন ; ‘লেখক ‘ নামক শ্রমিকের চিতাচিন্তা কালের কবন্ধ মিনতি। ক্রমাগত অনন্ত ক্ষরিৎ ভাসে … অনামিকার বরাদ্দ দেয়াল, ভাসে আগল, দূউউউর চুঁইয়ে পথিকের বিস্ময় ।
ভোর গলানো এত্তেলা জোনাকির আত্মবাচক ‘চে’। আপাতত শিশির মেশানো π রেকর্ডের নদী…. চাঁপা
কুঞ্জ
(a+b) হোল স্কোয়ারের অনুুুুগামী চলন, পুুুুনরায় আশ্বাস শেখানো ‘ঋ’ প্রীতম আলোর সোনালী যাপন
বিমূর্ত হও ; নদী ও অংকের মেলোডিক সিরিঞ্জ
হরিতকী দেবীর ভট্ট নিবাস
যেটুকু গ্রীবার মসৃণ যায়, পরিশ্রুত অথচ প্রগাঢ় লিড। সব ব্রেক উধাও হচ্ছে , কিছু অবিশ্বাস্য বুটেড পেন্নাম করা ট্রেন্ডের উষ্ণতায়….
ছিঁড়ে দেওয়া কথার থোকায় ঠান্ডা লালা, শীর্ষে ভেসে যাও খুঁজে নিও একাকার কিংবা খ্যেলো চাক্ষুষ ; বজ্রপাতের নাভী বরাবর গল্প শোনা প্রদীপ, ঢ্যামনামো বৃত্তের অগোছালো পোলা
১টি সেক্সটেল কণিকার অক্ষত প্রেমিক অথবা স্পিরিচুয়াল মে দি’ বস
চিৎকার! এই তেজস্ক্রিয় ইশারা এমন ভাবে বিচ্ছিন্ন করে গোপন চারণভূমি। সময়ের রোমন্থন তারপর টগবগে লালন
সদ্যজাত কুয়াশার ব্যাখ্যা করতে গিয়ে যে বাষ্পের জন্ম হলো, আমি জানি অনন্ত শতাব্দীর থেকে পালানো মেয়েটিকে তারা ধরে ফেলেছে। তারই এক নীরবতা মেখে আমার সন্ন্যাস ; নির্লিপ্ত যদিও গর্ভচ্যুত ক্ষার, যেটুকু আমি ঝুলে থাকা ভিন্নার্থে ধারালো খোলস। আবহের পাতা থেকে ব্যক্তিটি স্বপ্নের পাপোষ, লিরিকগুলো পিয়ানো ফুলের মৃত্যু…. আমাকে আমার অরণ্যে নেই…. উড়ছে বরফের ধনুক
পঁচিশ শতাংশ ডানার প্রলাপ , জলের পর্দা তুলে পয়গম্বরহীন নিরন্তর। ওদের মনোরম চিৎকাররাশি ধোঁয়া ওঠা হাড়ের রসুই
যেখানে যে ভাবে ছ্যাঁকা দিলে বিকেলের টুকরো জ্বলে ওঠে পোষা চুমুর মাটিতে । কাউকে আধ খাওয়া পালকের খোঁজ দিলে সেও ঘষা লাগা মিছিলে মিলিয়ে যায়, মিলিয়ে যায় অসুখ সেরে যাওয়া ফাঁকা পেচ্ছাপে, রোয়া ওঠা শব্দের নালিশে….। খিলখিল থাকে সভ্যতার ঘাস, ডুব নিচ্ছে বেলা, শবদেহ গুলো ফিসফিস করে চলে
পোকামাকড়ের পেপারে মোড়ানো কান্না ।
সুতীব্র বোঁটার পাশেপাশে মুখ দিতে চাও?
নিরবতা গিলে খাও….
দশম সময়ের বিকেল ছাপানো গুলো বাংলার মুকুর। এক একটা শরীর আর কল্পনার কোদলে ছায়ারা অপরিসীম, ‘আহা’ জীবনের বোধদয় আর বাড়তি শিল্পের বুমেরাং, তীরন্দাজী মানুষ নামক অন্তর্জালিকা …. আসলে যে কোনো “ওয়াও ” আগামীর অর্ক। সংজ্ঞাকে অতিক্রম করে লাইকি ব্যবধানে বোধ, অভিমুখি বাইনারি স্পীচে ধানসিঁড়ি উড়ে পালায়, ধবলী শঙ্খের সারণী বেয়ে পরাঙ্গম শরীরীবরাত….. আছি কিন্তু নেই এই আগুন মাফিক পক্ষীকাল, তাকিয়ে থাকা ভ্রু, গড়ানো ফড়িং, ঈষৎ ফেলবে আলাপ ; সারাদিন জানে রক্ত হবে লুজ.. ডালগোনা চোখের সালসায়..। বাতাবির পরোয়ানা শেখায় নাবালক ঘুম, দূর হতে থাকা জ্যামিতির টানে উড়ে যায় কথা, মেঘতুতো ফতুয়ার ড্যাশ…..
যেভাবে আনন্দ সাজে মুহুর্মুহু, নাগালের তালুব্রহ্মে…. ঝাল কালির ঝুনঝুনি ব্রহ্মান্ডে গানের নীচ খামচের গন্ধ, ঈশ্বর জখমের উপর কত বোরোলিন
বাতিল…. তবুও…. বারুদ গায়ে ঘর,
পাইথনি ঘুঙুর যায়, যায় বাংলা , ব্যাকরণ কেনা গল্পে জ্যোৎস্নার গুঞ্জন, লাবন্য মাপা জোনাকি ছুঁয়ে দেয় অন্তরীক্ষের শূণ্যকাঁকন
জলেরও একটা নিজস্ব গন্ধ থাকে মায়ের কাছে না বসলে তা বোঝা যায় না। ঝমঝমে দুপুরের করতাল সমাহারে যথারীতি সমুজ্জল হয় বাঁশি, খোল কলসি আর শব্দের মালসা ভরে ওঠে সনাতনী বিস্ময়ে। এই সামান্য আমি গোপন সময়ের বর্ণময় মুক্তি, পশলা খানেক ব্যাখ্যা অন্তরের শতাব্দী ধরে হেঁটে চলে …. কবিতায় আঁকি জীবন, জীবনের কবিতায়।
জীবনটা কবিতার চেয়েও অদ্ভুত, মধ্যমার আতর সঙ্গমে ঝলকিত সংঘাত ; এরপর আর কিছু নয় সামান্য মাটি বিন্যাসের ক্ষয়িষ্ণু চেতনার লালসাই। যে নির্লিপ্ত হাসি আত্মার সূচক তাতেই ঝিলিক দেয় আকাশ….. ঠান্ডা নখে গজিয়ে ওঠে টিপ, কেবলই নারীজন্ম সমস্ত অবাধ্য আঙুলের অভিমান, কুয়াশারা যেখানে প্রশ্রয় পায়, তথাপি স্মৃতির উঠোনময় খিদের আলনা, স্কল করা নিঃশ্বাসের কাছে টাঙিয়ে রাখি শরীর… অগোছালো ভাঁজের প্রতিটি মসৃণ জানে রুটি ও অভিমানহত শরীরের ভাষা। রম্বস আলোয় মম করছে মুখ, দৃষ্টির অন্দরে হে অন্তরঙ্গ কোন উপবনে অনমনা হাঁসের শূন্যতা , যে শূন্যতায় মুত্রের নিস্তেজ কনসার্ট, চোখের গায়ে টেরিকাটা বৌ টি ; ….. কাউকে দুপুর খাওয়াও তা না হলে প্রতিভার সূর্যাস্তে ফেসবুক সাজানো ফুকোর দেওয়াল…
স্তব্ধতার অন্তরীক্ষে পক্ষাধিক ঘুম। ইত্যাদি ইত্যাদি করে মরালিটির সামিয়ানা গুলো জাতীয় ছ্যাবলামো, অনুপুঙ্খ শেয়ারের মোদিয় ডার্ককল। বিস্তার জড়ানো অবসাদে সুলক্ষণা হার্ন….
কচ্চিৎ চিৎকার লেখা ভাষায় সাহিত্যিক টান
শব্দের মতো শব্দ গড়িয়ে, উড়িয়ে ছিন্নভিন্ন স্মরণ। যুথীয় কামড়ে দৌড়ায় ঠোঁট, মাইনাস বলতে দুপুরের স্ক্র্যাপ আর সদ্যোজাত বেনিফিট। তুলে নেওয়া বৃষ্টি গুলো সুখন্দর কোবরা __
যে ধর্ষিত শব্দটা স্ফূর্তির অন্দর ছুঁয়ে গেলো তাকে কবিতায় ছাপি ঈর্ষার দেহে, আঁকি প্রবাহিত মায়ের বুমেরাং সন্ধ্যা… প্রজন্মের হাসপাতালে স্বস্তিক এঁকে দেয় গর্ভ
ক্রমশ কথার আঙুল বাড়ে, ঝড়ে পরে ক্ষেদ তূরীয় উচ্ছ্বাসের সন্ন্যাস। বাতাস চুলকে ঘাসবন ও বীজানুর রূপকথা বাড়ায় পৃথিবীর
মুহূর্তের বিশ্বাসী ড্যাশ….
জীবন নামক ছবির রোঁয়া ওঠা প্রহর /
ভাগ্যের বিশ্বে লেগে থাকা সূর্যের সংকট
প্লেটনিক প্রস্থানের নিভৃত জখম গুলো রূপচাঁদা গেরিলা অপারেশন। ঝমঝমে ফ্যাশন দস্তুর নলের ডগায় গোটা কয়েক রাষ্ট্রের ঘুঘু জাবর কাটে ভরদিন।
পারাবারের অপর দিকে সারসের মতো কাপড় ছাড়ে খোসার মরশুম, গা গুলানি নিয়মের ক্যাতক্যেতে গণতন্ত্রের নিরাময় ফসল। আকাশ মিশে গেলে জল গিলে নেওয়া আগুনের টেরিটো বায়স্কোপ।
কালকের আলজিভা জুড়ে অন্ধকার মাছের বাতাস, ফাতনার জলঢোরা চিনে নেই অনামী গুঞ্জন।
রাঙা চৈত্রের ফেটফেটে ভয়েল মাপে সায়া। হুকের বাউনিং লেখা পোস্ট মেজাজ গুনে টেরোসাস। ডায়ানমিক ঘাসবিন্যাস ক্রমশ বৈদিক বাইনারী। মোহম্মদী বোষ্টমীর পাকা কীর্তন লেখে যীশু রঙের বুদ্ধ। অালভেরো রোদের যেতে যেতে রাতে পূর্ণিমার গাঢ় মোস্কা প্রেমের, কৃষ্ণময় ইমান নতুবা ননস্টপ কনসার্ট এপিটাফ ।
কবুল ব্যাচা মাঝির কাছে ভাটিয়ালী পপ থিম, খেমটা গেমের মোমরাই পেখম।
ধর্মের বারোটা বাজানো রাসায়নিক ক্রিয়া হিন্দুর বেকারত্ব মিলে মুসলিম কান্নার ফিস ফিংগার।
সো নাইস দিনকাল এন্ড মোচ্ছবের ভোটাঙ্গুলী আখ্যান….
ধ্বনি ও ঈর্ষার স্রোত উড়লে যুবতীরা অশ্রুতুল নৈপুণ্যের চৌকাঠে অহেতুক স্মৃতি আঁকা রইল
ভালোবাসা ঘটিত মৃত্যুর জন্য কাঁদে কে? যেভাবে পারিবারিক হয় শব, পচ্ছন্দসই আধলা গুলো টায়রার টেবিল।
রোদের দশ বিশ মাংসে পড়ছে অনশন। প্রায় করে শরীরের স্বাস্থ্যবান স্তোত্রপাঠ
দৃশ্যত পাল্লাহীন আচমকাই লাজুক খাজুরাহ
শব্দের ভুঁইফোঁড় গন্ধটুকু ভিড়ের কোমর। সবুজ হলে পলিথিন ভিতর জমানো আদর টুকু ব্রা -প্যান্টুলুন।
‘ মাইরি বলছি তোমাকে আসতেই হবে খুন হলে দেহ, মরালিটি আর এক্সপেরিমেন্টের থাপ্পর গিলে নীলাজ ধর্নায়।
শোনো তোমাকে পড়তেই হবে সাফেদ দৃষ্টির আলো অথবা ফুঁকো দরজার ড্যাগার জ্যোৎস্না।’
কি দাঁড়াই পেন- ইস ; মুহূর্তের পাইরেসি ছড়ানো ফোটন গুলো সূনিপূন ভঞ্জ। দ্যাখো আমাদের প্রেম নেই, সেক্স নেই, কর্ম নেই। আছে শুধু যন্ত্রণা আর মারীময় জীবন। আমরা নষ্ট আত্মার মূর্তি….